মাদ্রাসাতে মুসলিম বাচ্চাদের তালিম দেওয়া হয়। ইসলামিক শিক্ষা, ধর্ম, কোরান, আল্লাহ ইত্যাদি বিষয়ে মাদ্রাসাতে শিক্ষা প্রদান করা হয়। কিন্তু এক মাদ্রাসা থেকে এমন ঘটনা সামনে এসেছে যা খুবই ঘৃণিত। আসলে কাশ্মীরে ২০ বছরের এক মুসলিম যুবক ৩ বছরের বাচ্চা মেয়ের ধর্ষণ করেছে। আর এক মাদ্রাসা ওই যুবককে বাঁচানোর চেষ্টা করছে। ঘটনা কাশ্মীরের বান্ডিপুরার, যেখানে সুম্বাল এলাকায় ২০ বছরের তাহির আহমার মীর, ৩ বছরের এক বাচ্চা মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল। তাহির আহমার মীরের আব্বুর নাম আব্দুল আহমার মীর যে সুম্বল এলাকার মলিকপুরার বাসিন্দা।
এই ঘটনার পর ধর্ষক তাহির আহমার মীরকে বাঁচানোর জন্য স্থানীয়রা নেমে পড়ে। যায় মধ্যে একটি লোকাল মাদ্রাসা সবথেকে বেশি এগিয়ে আসে। তাহিরকে বাঁচানোর জন্য মাদ্রসা একটা জালি ব্যার্থ সার্টিফিকেট বের করে। যেখানে ২০ বছরের তাহিরকে ৯ বছরের ছেলে বলে দাবি করা হয়। যাতে তাহির সাজার হাত থেকে বেঁচে যায় তার জন্য মাদ্রাসা এমন ষড়যন্ত্র করে। সাজা না দিয়ে শুধুমাত্র কয়েক মাস বালক শোধরানো গৃহে রেখে ছেড়ে দেওয়া জন্য মাদ্রাসা এই সার্টিফিকেট বানিয়েছিল।
মাদ্রাসাকে শিক্ষার কেন্দ্র বলা হয়, কিন্তু অনেকবার মাদ্রাসাতে অস্ত্র পাওয়া যায়, আতঙ্কবাদীদের কানেকশন পাওয়া যায়। আর এখন এক মাদ্রাসা ধর্ষককে বাঁচানোর প্রয়াস করেছে। এই ধরনের কর্মকান্ড করার জন্য মাদ্রাসাগুলির ফান্ডিং এবং লিঙ্ক অবশ্যই সরকারের লক্ষ রাখা উচিত নাহলে দেশ ও সমাজ দুই বিপদে পড়তে পারে।
from India Rag Bengali : Bengali News, Bangla News, latest bengali news, Bangla Khobor, Bangla, বাংলা খবর http://bit.ly/2WIxFR9
Bengali News