-->
Powered by Blogger.

Featured post

রুশ ইউক্রেনের টক্কর এখন অতীত! পাকিস্তানের মাটিতে পড়ল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল

“বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট”-ভারতের (India) ডিফেন্স মিনিস্টার থেকে সম্প্রতি এক বার্তা আসার পর বিশেষজ্ঞরা একথা বলছেন। শুক্রবার পাকিস্তান...

Popular Posts

“বাবরি মসজিদের খোদাই এর সময় উপস্থিত ছিলাম, সেখানে মন্দির বেরিয়েছিল “- কে.কে. মহম্মদ, প্রাক্তন ASI আধিকারিক।

- November 07, 2018

দেশভাগের পর কট্টর মুসলিমরা পেয়েছিল পাকিস্থান অন্যদিকে হিন্দুরা পেয়েছিল ভারত। কিন্তু
পাকিস্থান ইসলামিক দেশ হলেও ভারতকে একটা ধৰ্মনিরপেক্ষ দেশ ঘোষণা করেছিল কংগ্রেস। এখন ধৰ্মনিরপেক্ষতার আড়ালে হিন্দুদের এমন অবস্থা যে রামজন্মভূমিতে রাম মন্দির তৈরি করতেও বছরের পর বছর ধরে আদালতের দরজায় বসে থাকতে হচ্ছে। যদি কেউ আক্রমন/হামলা করে কারোর বাড়ি দখল করে নেয় এবং সেটা ভেঙে নিজের বাড়ি তৈরি করে তাহলে কি সেই জমি আক্রমণকারীরি হবে? এর খুব সাধারণ উত্তর হবে জমি যার ছিল তারই থাকবে। কিন্তু আদালতের বিচারপতি, কম্যুনিস্ট ও সেকুলাররা বছরের পর বছর ধরে এই বিষয়ে হিন্দুদের বোকা বানাচ্ছে। আসলে অযোধ্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দাবি যে এটা মন্দির-মসজিদ মামলা নয় বরং জমি বিবাদের মামলা। কিন্তু ভারতের জমি তো ভারতীয়দের আক্রমক বাবরের নয়। প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি বাবর নিজের গ্রাম থেকে জমি এনে মসজিদ করেছিল?

অর্থাৎ আদালতের বিচারপতিরা, কট্টরপন্থীরা ও সেকুলাবাদীরা মিলে মূর্খ বানাচ্ছে। কিছু মুসলিম নিজেদেরকে বাবরের বংশধর দাবি করে ওই জমির উপর অধিকার দেখাচ্ছে অথচ বাবর ভারতে জন্য একজন বিদেশি আক্রমণ ছাড়া কিছুই নয়। অযোধ্যার জমিতে মন্দির ছিল এবং মন্দির ভেঙে বাবর মসজিদ বানিয়েছিল। এর সাক্ষী অবরোর এক মুসলিম ব্যাক্তি দিয়েছেন যিনি একজন প্রাক্তন সরকারি কর্মী। বাবরি মসজিদের ধ্বংসস্তূপের পরীক্ষা করানোর সময় প্রধান সরকারি আধিকারিক হিসেবে ইনাকে নিযুক্ত করা হয়েছিল।

এই মুসলিম ব্যাক্তির নাম কে.কে মহম্মদ যিনি অযোধ্যায় জমির খোদাই এর সময় উপস্থিত ছিলেন। দেশে এই সমস্থ খোদাই এর কাজ ASI( Archaeological Survey of India) দ্বারা করানো হয়।  এই ASI এর একজন আধিকারিক ছিলেন কে কে মহম্মদ। সম্প্রতি কে.কে মহম্মদ অযোধ্যা জমি নিয়ে যা বলেছেন তা প্রত্যেক হিন্দুর জানা উচিত। কে.কে মহম্মদ বলেছেন খনন কার্যের সময় আমি উপস্থিত ছিলাম এবং মসজিদের নীচে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ ছিল এটা আমি নিজের চোখে দেখেছি। যেটা আমি আমার রিপোর্টেও লিখেছি।

জানিয়ে দি, এই প্রমাণের ভিত্তিতেও(কে কে মহম্মদদের রিপোর্ট) আদালত ২০১০ সালে হিন্দুদের সপক্ষে রায় দিয়েছিল কিন্তু এখন আবার মন্দির-মসজিদ বিবাদকে জমি বিবাদে রূপনাতরিত করে নতুনভাবে হিন্দুদের মূর্খ বানানো শুরু করেছে। কে.কে মহম্মদ এর আগেও অযোধ্যা নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন কিন্তু মিডিয়া বারবার উনার এই বয়ানকে জনগণের থেকে লুকিয়ে গেছে।



from India Rag : Bengali News, 24 Ghanta, Bangla News, Ebela, Eisamay, Kolkata News, খবর , https://ift.tt/2zAceY6
 

Start typing and press Enter to search