মহারাষ্ট্রের পালঘরে ২ জন সাধুকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। পুলিশের উপস্থিতিতে এই নির্মম হত্যাকান্ড হয়েছিল। পুলিশ সচক্ষে অপরাধীদের দেখেছিল, যদিও সাধুদের বাঁচানোর জন্য তারা কোনো চেষ্টা করেনি। উল্টে পুলিশ সাধুদের ভীড়দের দিকে ঠেলে দিয়েছিল।
পালঘর সাধুহত্যার ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার ভরপুর প্রয়াস করা হয়েছিল। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দরুন ভিডিও ভাইরাল হয়ে পড়ে। ভিডিও দেখে অপরাধীদের চিহ্নিত করা সহজ হয়ে পড়ে। ফলে মিডিয়ায় হিন্দুদের চাপে মহারাষ্ট্রের সরকার অপরাধদের গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়।
সোশ্যাল মিডিয়ার চাপের দরুন মহারাষ্ট্রের পুলিশ প্রায় ২০ জনকে গ্রেফতার করেছিল। এখন খবর আসছে যে সমস্ত অভিযুক্তদের জেল থেকে মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে মহারাষ্ট্র পুলিশ নাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে চার্জসিট জমা দিতে পারেনি। তাই অভিযুক্তরা জামিন পেয়েছে।
#PalgharSadhuLynching मामले में कैमरे में कैद 20 हत्यारों को जमानत मिल गई। पूरे मामले में सवालों के घेरे में रही महाराष्ट्र पुलिस ने 90 दिन बीत जाने के बाद भी इन आरोपियों पर चार्जशीट नहीं कर पाई। क्या यह संतों के साथ क्रूर मजाक नहीं ??
— Deepak Chaurasia (@DChaurasia2312) August 11, 2020
মহারাষ্ট্র পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো প্রমান পাইনি বলে দাবি করা হচ্ছে। যদিও ভিডিও ফুটেজে স্পষ্টভাবে অপরাধীদের গলার আওয়াজ, চেহেরা ইত্যাদি পুরো বিশ্ব দেখেছে। এখন মহারাষ্ট্র পুলিশ কিভাবে সাধদের হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে প্রমান পেল না তাই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ২ জন সাধুর সাথে তাদের ড্রাইভারকেও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল, এমন পরিস্থিতিতে পুলিশ কিভাবে প্রমান জোগাড় করতে অক্ষম হলো তাই নিয়ে প্রশ্নঃ উঠা স্বাভাবিক।
from India Rag https://ift.tt/2PKYe6m
Bengali News