আন্তর্জাতিক পর্যায় এ প্রতিটি দেশকে একে অপরের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখতে হয়। সেই ক্ষেত্রে এটাও দেখা যায় কোন দেশ এর প্রভাবশালী ব্যাক্তির উপর আক্রমণও করা হয়ে থাকে।অ তি সম্প্রতি ইউকেতে একই রকম কিছু দেখা গেছে যখন একটি তুর্কি আইন সংস্থা সার্বজনীন বিচারব্যবস্থার ভিত্তিতে ভারতের বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং সেনাপ্রধান নারাভানেজিকে সরাসরি টার্গেট করা হয়েছে।
ইসলামিক দেশ হিসেবে পরিচিত তুরস্ক ভারতবর্ষের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও সেনাপ্রধান নারভানের বিরুদ্ধে কাশ্মীর এর যুদ্ধ অপরাধ এর অভিযোগ এনেছে। এই অভিযোগ টেনে এনে অমিত শাহ ও সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে । এক আইন সংস্থা অভিযোগ এনেছে যে কাশ্মীর এ সরাষ্ট্রমন্ত্রক আদতে কাশ্মীর মানুষদের উপর অত্যচার করছে। তাদের দাবি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক মানবাধিকারকে লঙ্ঘন করে।
তারা যে মামলা দায়ের করেছে সেখানে সাক্ষী হিসেবে তারা নিজেকে কাশ্মীরি জনজাতির অন্তর্গত বলে দাবি করেছে। যেগুলো কোনোভাবেই সত্যতা প্রমান করা যায় না। এছাড়া কিছু সন্ত্রাসী সংগঠন যেগুলোকে জাতিসংঘ মানবজাতির জন্য আগেই ক্ষতিকারক বলে দাবি করেছে তাদের ধামাচাপা দেবার চেষ্টা করছে ওই আইন সংস্থা।
এসব ভিত্তিহীন এবং অদ্ভুত প্রমানের ভিত্তিতে এই আইন সংস্থাটি যুক্তরাজ্যের আদালতকে অনুরোধ করেছে যে অভিযুক্তরা যখনই তাদের সীমার মধ্যে আসবে, তখনই তাদের গ্রেপ্তার করে বিচার চালানো হোক। এটি প্রথম বার নয় তুর্কির আইন সংস্থা গুলি এইরকম বোকামি আরো অনেক বার করেছে যেগুলি গ্রহনযোগ্যই নয়।
ভারত সরকার এই বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দেবার প্রয়োজন মনে করেনি।সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছে।ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী ভারত শুধুমাত্র নিজের সংবিধান মানতে বদ্ধপরিকর।
from India Rag https://ift.tt/33GtxJS
Bengali News