-->
Powered by Blogger.

Featured post

রুশ ইউক্রেনের টক্কর এখন অতীত! পাকিস্তানের মাটিতে পড়ল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল

“বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট”-ভারতের (India) ডিফেন্স মিনিস্টার থেকে সম্প্রতি এক বার্তা আসার পর বিশেষজ্ঞরা একথা বলছেন। শুক্রবার পাকিস্তান...

Popular Posts

মিশন শক্তি: ভারতীয় সেনার পোশাক পরিধান করে এপিজে আব্দুল কালাম ভারতকে করেছিলেন নিউক্লিয়ার পাওয়ার

- May 11, 2020

১৯৪৭ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত ভারতকে (India) ৫ টি বড় যুদ্ধের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। ৪ টি যুদ্ধ পাকিস্তানের সাথে এবং ১ টি যুদ্ধ চীনের সাথে। অর্থাৎ ৫২ বছরের মধ্যে ৫ টি বড় যুদ্ধের মুখোমুখি হতে হয়েছিল ভারতকে। গড় বের করলে প্রত্যেক ১০ বছরে ১ টা যুদ্ধ। কিন্তু এটা কখনো ভেবেছেন কি যে,  অন্তিম ২০ বছরে অর্থাৎ ১৯৯৯ থেকে এখন অবধি কোনো দেশ ভারতের উপর বড় আক্রমণ করার সাহস কেন করেনি? এর উত্তর পরমাণু শক্তি, আজ ভারতের কাছে পরমাণু শক্তি রয়েছে।

পূর্ব প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী ( atal bihari vajpayee ) বাজপেয়ী পুরো বিশ্বের সাথে লড়াই করে ভারতকে পরমাণু শক্তি সম্পন্ন দেশে পরিণত করেছিলেন। অবশ্য ভারতীয়রা আলু পিঁয়াজের দামের জন্য বাজপেয়ী সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছিল। জানিয়ে দি, আমেরিকার মতো দেশ ভারতের পরমাণু টেস্ট আটকানোর জন্য ভরপুর প্রয়াস করেছিল। আমেরিকা কখনোই চাইনি যে ভারত পরমাণু শক্তি সম্পন্ন দেশ হয়ে উঠুক। অন্যদিকে নিজের সুরক্ষা মজবুত করার জন্য এই পরীক্ষণ খুবই প্রয়োজন ছিল ভারতের কাছে। তবে বাজপেয়ী সরকার ও ভারতীয় বিজ্ঞানীদের দক্ষতার কারণে আমেরিকাকে এড়িয়ে পরমাণু পরীক্ষণ সম্পূর্ণ হয়েছিল।

অটল বিহারী বাজপেয়ীর ভারতীয় বিজ্ঞানীদের পরমাণু পরীক্ষণ করার নির্দেশ দেন যার তারিখ ঠিক হয় ১১ ই মে ১৯৯৮ সালে। সেই সময় ভারতীয় বিজ্ঞানীদের নেতৃত্ব করছিলেন মিসাইল ম্যান এপিজে আব্দুল কালাম। আমেরিকা গোয়েন্দা সংস্থা CIA স্যাটেলাইট ব্যাবহার করে ভারতের উপর নজরদারি শুরু করেছিল। DRDO এর ফোন কল থেকে শুরু করে প্রত্যেক গতিবিধির উপর আমেরিকা নজর রাখতে শুরু করেছিল।

https://platform.twitter.com/widgets.js

কিন্তু আব্দুল কালাম আমেরিকার চালবাজি আগে থেকেই আন্দাজ করতে পেরেছিলেন। তাই ফোন কলে পরমানু, এটমিক শব্দের ব্যাবহার করতেন না। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা নিজেদের মধ্যে কথা বলার সময় হোয়াইট হাউস, তাজমহল ইত্যাদি কোডিং শব্দ ব্যবহার করতেন। আমেরিকার স্যাটেলাইট যাতে ভারতের গতিবিধির উপর নজর তার জন্য ভারতীয় বিজ্ঞানীরা আর্মির পোশাকে ও রাতের অন্ধকারে কাজ করতো। এমনকি যে বোমার পরীক্ষণ করা হয়েছিল তা ব্যাঙ্গালোর থেকে পোখরান পর্যন্ত একটা সাধারণ ট্রাকে আনা হয়েছিল। ট্রাক ড্রাইভার ভারতের একজন এজেন্ট ছিল। এইভাবে আমেরিকার সমস্থ বাধাকে বিফল ভারত সফল পরমাণু পরীক্ষণ করে। ১১ মে এর পর ১৩ মে ১৯৯৮ তে আরো দুটি আন্ডারগ্রাউন্ড ব্লাস্ট করা হয়েছিল।



from India Rag https://ift.tt/3bmpBvN
Bengali News
 

Start typing and press Enter to search