দেশ সংকটের মধ্যে আছে এবং এই অবস্থায় উন্মাদীদের আসল ছবি ফুটে আসছে। উন্মাদীরা যে মানুষের মধ্যেই পড়ে না তা বার বার উদাহরন সহ সামনে আসছে। এখন দেশের বিপদে অনেক লোকজনের খাওয়া দাওয়ার কিছু মিলছে নাই। এমন অবস্থায় প্রশাসন বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। অনেকক্ষেত্রে পুলিশ বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেশন পৌঁছে দিচ্ছে। যাদের খাওয়ার জন্য বাড়িতে কিছুই নেই, পুলিশ এবং প্রশাসন তাদের সহায়তা করার জন্য এটি করেছে। কিন্তু কট্টরপন্থীদের কারণে অনেক দরিদ্র মানুষ তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
অনেক স্থানে পুলিশ বলেছে যাদের বাড়িতে খাদ্য নেই তারা ফোন করুন আমাকে ফোন করুন আমরা ব্যাবস্থা করব। কিছু কট্টপন্থী প্রশাসনের এই ঘোষণার সুযোগ উঠিয়ে দরিদ্র এর মুখের খাবার কাড়তে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। এখন এই রকমই একটা ঘটনা সামনে আসছে।
মোহাম্মদ কামিল নামে এক ব্যক্তি পুলিশকে ফোন করে বলেছিল, আমরা ক্ষুধার্তেই মরে যাচ্ছি, আমাদের বাড়িতে অনেক লোক আছে। সে বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেওয়ার দাবি করে। পুলিশের একটু সন্দেহ হলে পুলিশ তার বাড়িতে ঢুকে চেকিং করে। যারপর দেখা মিলে ওই ব্যাক্তির বাড়িতে প্রচুর চাল, ডাল, আটা রয়েছে।
ये कामिल जी है , इन्होंने 100 नम्बर dail करके बोला भूखे मर रहे है pls खना पंहुचायिए , जब पलीस घर पनहुचि तो आप ही देखिए इनके घर में कितना राशन था , आटे की बड़ी ड्राम भारी हुई थी
इन सब के कारण ऐसा ना हो की जरूरतमंद तक भी मदद ना पंहुच पाए pic.twitter.com/cL4CBHzSjI
— Nishant (@nishant_india) March 30, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
মহম্মদ কামিল কামিল ফোনে বলেছিলেন, আমার এখানে বাচ্চা আছে, মহিলা আছে কেও খেতে পাচ্ছে না। কিন্তু পুলিশ খাবার নিয়ে পৌঁছে তার বাড়িতে চেকিং করতেই অন্য ছবি ধরা পড়ে। এই সমস্থ লোকজন যে পুরোপুরি দেশবিরোধী মানসিকতাসম্পন্ন তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ দেশের বিপদে একমাত্র দেশদ্রোহীরাই এমন কুকাজ করে দরিদ্র মানুষের মুখের খাবার কাড়তে পারে।
from India Rag https://ift.tt/3bMhedm
Bengali News