চাইনিজ ভাইরাসের কারণে পুরো বিশ্ব শেষ হয়ে যাক না না হোক উন্মাদী কট্টরপন্থীদের কারণে বিশ্ব মহাবিপদে পড়বে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আসলে পুরো বিশ্ব যখন চাইনিজ ভাইরাস থেকে বাঁচতে লকডাউন পালন করছে তখন উন্মাদীরা ভীড় জমা করে ভাইরাস ছড়ানোর দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে। ভারতে যখন করোনা ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পুরো প্লানিং করেছিল তখন তাবলীগ জামাতিরা ভিড় জমা করে পুরো দেশকে বিপদে ফেলেছে। এখন ভারতে ভাইরাসের গ্রাফ লাগাতার উপরের দিকে উঠেই চলেছে যার নেতৃত্ব দিয়েছে তাবলীগ জামাতের লোকজনের।
এখন পাকিস্তান থেকেও ভাইরাস সংক্রান্ত খবর সামনে আসছে। পাকিস্তানের ক্ষেত্রেও উন্মাদীরা ভাইরাসকে ছড়ানোর জন্য নেতৃত্ব দিচ্ছে। পাকিস্তানে বেশিরভাগ লোকজন উন্মাদী মানসিকতার। যার জন্য খুব শীঘ্রই পাকিস্তান ভাইরাস বিস্ফোটক রূপ ধারণ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
এখন পাকিস্তান থেকে একটা বড় খবর সামনে আসছে যা যেকোনো মানুষকে অবাক করে। আসলে পাকিস্তানের বেশকিছু ধর্মগুরুর ঘোষণা করেছে যে করোনা ছড়ালেও তারা ভিড় জমা করে নামাজ পড়ার পক্রিয়া চালিয়ে যাবে। পাকিস্তানের ৫৩ জন ধৰ্মগুরু সরকারের লকডাউনের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছে এবং নামাজ পড়ার জন্য লোকজনকে স্বাগত জানিয়েছে। ইসলামিক ধর্মগুরুদের দাবি, ধার্মিক ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা চলবে না কারণ যতবেশি আল্লাহকে ডাকা হবে ততই করোনা প্রভাব কমবে। জমিয়ত-উলেম-ইসলাম, তানজিম-এ-ইসলামের মতো গোষ্ঠীগুলি এক্ষেত্রে পাক সরকারকে ব্যান হাঁটিয়ে নিয়ে দাবি জানিয়েছেন। তারা জানিয়েছে, যদি সরকার না ব্যান তুলে নেয় তাও আল্লাহর জন্য মুসলিম সমাজ নামাজ পড়বেই।
পাকিস্তানে এখন করোনা ভাইরাসের প্রায় ৬০০০ মামলা সামনে এসেছে। যদিও পাকিস্তানে টেস্টিং এর সংখ্যা ও টেস্টিং এর গুণমান নিয়ে প্রশ্নঃ উঠেছে। তবে পাকিস্তানের মতো ছোট দেশে ৬০০০ সংখ্যা কোনো কম নয়। কারণ পাকিস্তানের জনসংখ্যা ভারতের উত্তরপ্রদেশের জনসংখ্যার প্রায় সমান। সেক্ষেত্রে খুব সহজেই অনুমান করা যায় যে পাকিস্তান রেড জোনের খুব কাছে পৌঁছে গেছে।
from India Rag https://ift.tt/3cmaun6
Bengali News