দিল্লিতে (Delhi) হওয়া হিংসায় পেট্রোল বোম, পাথরের সাথে সাথে অ্যাসিডের ব্যাবহার করা হয়েছিল। কট্টরপন্থীদের বাড়ির ছাদে পাথর,পেট্রোল পাম্পের সাথে অ্যাসিডও পাওয়া গেছিল। আমাদের নিয়মিত পাঠক হলে দাঙ্গার সময় প্যারা মিলিটারি ফোর্সের উপর অ্যাসিড ছুঁড়ে আক্রমন করার খবর নিশ্চয় পড়ে থাকবেন। এখন সেই অ্যাসিড কোন স্থান থেকে এসেছিল তার বিস্তারিত ফাঁস হয়েছে। রিপাবলি ওয়ার্ল্ড দিল্লী দাঙ্গার গ্রাউন্ড রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় অ্যাসিড এর ঘটনা পর্দাফাঁস করেছে।
আসলে ফিরোজ খান নামের এক কট্টরপন্থী দাঙ্গার সময় অ্যাসিডের কন্টেনার মুসলিম এলকায় সাপ্লাই করতো বলে জানা গেছে। ফিরোজ খানের ফ্যাক্টরীতে কর্মরত এক ব্যাক্তি রিপাবলিক ওয়ার্ল্ডের কাছে ঘটনার বিস্তারিত জানিয়েছেন। ফিরোজ খান নামের উন্মাদী খুবই চালাকির সাথে তার ফ্যাক্টরীতে অবৈধ কর্মকান্ড করতো। ফিরোজ খান অ্যাসিড পূর্ন কন্টেনার গুলির উপর গঙ্গা জল লিখে রেখেছিল। যাতে সকলের দৃষ্টি সহজেই এড়ানো যায়। দীপক ব্যান্ড নামের এক দোকানের আড়ালে ফিরোজ খান এই ফ্যাক্টরী চালাতো। ফিরোজ খানের বাবার নামে নাঈম খান দিল্লী পুলিশে কাজ করে বলে জানা যাচ্ছে।
दंगे किसने और कैसे योजनाबद्ध तरीके से किए उसे मात्र इसी उदाहरण से समझें
दुकान दीपक बैंड के नाम से है पर दुकान का मालिक फिरोज खान है।
गंगाजल लिखे इन तमाम टैंको में तेज़ाब भरा है और इस तेज़ाब की रेगुलेर सप्लाई दंगा ग्रस्त इलाकों में थी। pic.twitter.com/vo5KrzCftO— Sugandha Sharma (@Sur_Sugandh) March 1, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
নিজের দোকানের আগে ফিরোজ দিল্লী পুলিশের বোর্ড লাগিয়ে রেখে অবৈধ কাজকর্ম করতো। এখন কট্টরপন্থী দাঙ্গাবাজ ফিরোজ পলাতক। ভিডিওটি ভারতের রাজধানী দিল্লীর শিববিহার এলাকার যেখানে এই ভিডিওতে দেখতে পাচ্ছেন যে বড় পাত্র রয়েছে, যা অ্যাসিড, সালফিউরিক অ্যাসিড, সালফার ইত্যাদিতে পরিপূর্ণ। ৫০০ লিটারের সমস্ত পাত্রে উপরে গঙ্গা জল লেখা রয়েছে।
সিনেমায় যেভাবে অ্যাসিডকে গঙ্গাজল বলে সম্বোধন করা হয়। ঠিক সেইভাবেই কট্টরপন্থী ফিরোজ খান অ্যাসিডকে গঙ্গাজল বলে লিখে রেখেছে। দাঙ্গার সময় পুলিশ, প্যারা মিলিটারি ফোর্সের উপর অ্যাসিড ছুঁড়তে ফিরোজ খানের ফ্যাক্টরী থেকে সাপ্লাই করা হতো।
from India Rag https://ift.tt/2IaXVxC
Bengali News