-->
Powered by Blogger.

Featured post

রুশ ইউক্রেনের টক্কর এখন অতীত! পাকিস্তানের মাটিতে পড়ল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল

“বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট”-ভারতের (India) ডিফেন্স মিনিস্টার থেকে সম্প্রতি এক বার্তা আসার পর বিশেষজ্ঞরা একথা বলছেন। শুক্রবার পাকিস্তান...

Popular Posts

নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহের সাথে বৈঠকের পর রাজ্যপাল বললেন – ‘যা বলার বলেছি, এবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ তাঁদের হাতে”

- June 10, 2019


শনিবার উত্তর ২৪ পরগণার সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখ এর নেতৃত্বে দুষ্কৃতীরা এলাকায় বিজেপির পতাকা লাগানো নিয়ে তাণ্ডব চালিয়ে চার বিজেপি কর্মীকে খুন করে। এছাড়াও কমপক্ষে ১০ জন বিজেপি কর্মীর এখনো নিখোঁজ বলে জানা যাচ্ছে। এই ঘটনার পর এলাকা এখনো থমথমে। সন্দেশখালির ন্যাজাট এলাকা থেকে একে একে বাঙালি হিন্দুরা প্রাণ ভয় ভিটে মাটি ছেড়ে পালাচ্ছে। এর আগে লোকসভা নির্বাচনের সপ্তম এবং অন্তিম দফার নির্বাচনের আগে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল বাংলা।

তৃণমূলের যুবরাজ অভিষেক বন্ধপাধ্যায়ের সংসদীয় এলাকা ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রের হিন্দু ভোটাররা প্রাণ ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিল। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ। রাজ্যের যে আইন শৃঙ্খলা দিন দিন ভেঙে পড়ছে সেটা বলাই বাহুল্য। আর রাজ্যে রোজই এরকম ঘটনা ঘটে যাওয়ায় বেশ চিন্তিত কেন্দ্র সরকার।

শনিবারের সন্দেশখালির ঘটনার পর রাজ্যের রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠিকে তলব করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রের কাছে রিপোর্ট জমা দিতে দিল্লী উড়ে যান কেশরীনাথ ত্রিপাঠি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সূত্র অনুযায়ী, এরাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে ওই রিপোর্টে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল। এমনকি তিনি এও বলেছেন যে, রাজ্যেরই কিছু সরকারি আমলা এই হিংসাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। রাজ্য সরকার চাইলে এই হিংসা অনায়াসে বন্ধ করা যেত। আরেকদিকে আইবি এর রিপোর্টেও ঠিক একই কথা বলা হয়েছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, এই হিংসা অতই স্বত্বর বন্ধ করা না হলে, গোটা রাজ্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলবে।

সেদিন সন্দেশ খালির ঘটনার পর রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার দাবি ওঠে। কিন্তু কেন্দ্রীয় মন্ত্রালয় এর সূত্র অনুযায়ী, রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার সম্ভাবনা কম। তবে এরাজ্যে ১৫০ কোম্পানিরও উপরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হতে পারে অতই স্বত্বর।

আরেকদিকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট জমা দেওয়া পর সাংবাদিকদের মুখো মুখী হয়ে রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন লাগু করার প্রশ্নকে এড়িয়ে যান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ আমার যা বলার ছিল আমি বলে দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমার যা বলার ছিল, সবটাই বলে দিয়েছি। এখন এটা সিদ্ধান্তগ্রহণ সম্পূর্ণরূপে তাঁদের উপর নির্ভর করছে।”



from India Rag Bengali : Bengali News, Bangla News, latest bengali news, Bangla Khobor, Bangla, বাংলা খবর http://bit.ly/2Iq1Hms
Bengali News
 

Start typing and press Enter to search