যদি আপনি ইতিহাস ঘাটেন তাহলেই বুঝতে পারবেন যে পাকিস্থান জিহাদের নামে তৈরি দেশ। এই কারণে পাকিস্থান আজ পুরো বিশ্বর জন্য ক্যান্সারে পরিনত হয়েছে। বিশ্বের যে প্রান্তেই আতঙ্কবাদী ঘটনা ঘটিত হোক, সবক্ষেত্রেই পাকিস্থানের লিংক অবশ্যই থাকবে। পাকিস্থানের বেশিরভাগ জনতা ধার্মিক উগ্রবাদী এবং কট্টরপন্থী। এর কারণ ধর্মের নামে গজবা-এ-হিন্দকে ভবিষ্যতের লক্ষ রেখে ভারতকে ভাগ করে পাকিস্থানের উৎপত্তি হয়েছিল। তাই স্বাভাবিকভাবে পাকিস্থান একটা মিথ্যবাদী, ষড়যন্ত্রকারী দেশ।
পুলবামা হামলার পর ভারত পাকিস্থানের উপর এয়ার স্ট্রাইক করেছিল যাতে পাকিস্থানের ৪০০ জন আতঙ্কবাদী শেষ হয়েছিল। এই এয়ার স্ট্রাইকেই মাসুদ আজহারের শ্যালক সহ বড় বড় আতঙ্কবাদী কামান্ডোর মারা গেছিল। ভারতের সেই স্ট্রাইকে মাসুদ আজহারও মারা গেছিল। কিন্তু পাকিস্থানের সরকার পুরো ঘটনাটিকে লুকানোর জন্য প্রয়াস চালিয়েছিল।
আজ ভারতের মিডিয়া এই খবর পরিবেশন করছে যে মাসুদ আজহার আজ মারা গেছে। কিন্তু আসলে মাসুদ আজহার ২৬ শে ফেব্রুয়ারি মারা গেছিল। এই খবর আমরা আগেও পাঠকদের দিয়েছিলাম। জানিয়ে দি, ২৮ শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্থানের সরকার দাবি করেছিল যে মাসুদ অসুস্থ রয়েছে। পাকিস্থানের বিদেশমন্ত্রী মিডিয়ার সামনে বলেছিলেন যে মাসুদ অসুস্থ। এরপর গতকাল পাকিস্থান দাবি করে যে মাসুদ গুরুতর আহত, মাসুদের কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। আর আজ খবর আসছে যে মাসুদ মারা গেছে অসুস্থতার কারণে। আজ সকালে পাকিস্থান দাবি করেছিল যে মাসুদকে রাবলপিন্ডতে ভর্তি করা হয়েছে।
আসলে পুরোটাই মিথ্যা এবং সাজানো। মাসুদ ২৬ শে ফেব্রুয়ারি ভারতের বায়ুসেনার সার্জিক্যাল স্ট্রাইকেই মারা গেছিল। কিছুদিন আগেই ইতালির সাংবাদিক ফ্রান্সিসকো মারিনো বলেছিলেন যে তিনি পাকিস্থানের বালাকোট থেকে সংবাদ সংগ্রহ করেছিলেন এবং খবর পেয়েছিলেন যে বহু আতঙ্কবাদী ভারতের এয়ার স্ট্রাইকে শেষ হয়ে গেছে। এরপরই আমাদের কাছে রিপোর্ট আসে যে মাসুদ আজহার ২৬ শে ফেব্রুয়ারি শেষ হয়েগেছিল। আর আজ ভারতের মিডিয়া পাকিস্থানের সাজানো গল্প বিশ্বাস করে এটাই বলছে যে আজ মাসুদ কিডনি ফেল করে মারা গেছে। অন্যদিকে আসল সত্য এই যে ২৬ শে ফেব্রুয়ারি বালাকোটের আতঙ্কবাদী ক্যাম্পে ছিল মাসুদ আজহার। আর ওইদিনই এয়ার স্ট্রাইকে শেষ হয়েছিল মাসুদ ও তার বহু সাথী।
from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Bangla News, Bangla Khobor, 24 Ghanta, ei samay, ebela https://ift.tt/2IOZVPx
Bengali News