-->
Powered by Blogger.

Featured post

রুশ ইউক্রেনের টক্কর এখন অতীত! পাকিস্তানের মাটিতে পড়ল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল

“বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট”-ভারতের (India) ডিফেন্স মিনিস্টার থেকে সম্প্রতি এক বার্তা আসার পর বিশেষজ্ঞরা একথা বলছেন। শুক্রবার পাকিস্তান...

Popular Posts

চীনকে শিক্ষা দিতে আরও একটি বড় পদক্ষেপ নিলো মোদী সরকার, চাপে জিনপিং

- June 21, 2020

নয়া দিল্লীঃ লাদাখের (Ladkah) গালওয়ান উপত্যকায় (Galwan Valley) ভারত আর চীনের (India-China) সাথে চলা বিবাদের মাঝে কেন্দ্র সরকার চীন থেকে আসা সামগ্রীর সূচি চেয়ে পাঠিয়েছে। এর সাথে সাথে সরকার চীনের সস্তা সামগ্রীর পণ্য অনুযায়ী বিবরণ, ঘরোয়া সামগ্রীর সাথে সেগুলোর তুলনা আর কর ক্ষতি, বিশেষ রুপে চীনের থেকে কম গুন সম্পন্ন অন্তর্মুখী চালানে প্রতিবন্ধকতা জারি আর ঘরোয়া উৎপাদনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সুত্র থেকে জানা যায় যে, চীন থেকে আমদানি নির্ভরতায় কাটছাঁট সমেত আত্মনির্ভর ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবরকম বিকল্পে চর্চার জন্য সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে উচ্চস্তরীয় বৈঠক হয়।

চীন থেকে আমদানি কম করা আর সেগুলোর উপর প্রতিবন্ধকতা জারি করার পদক্ষেপ দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত নিয়ে চলা বিবাদের কারণেই করা হচ্ছে। আরেকদিকে গোটা দেশে চীন থেকে আসা সামগ্রী গুলোর বহিস্কারের দাবি জোরালো হয়েছে। ভারত, চীনের থেকে প্রায় ১৪ শতাংশ সামগ্রী আমদানি করে। চীন ভারতের জন্য মোবাইল ফোন, দূরসঞ্চার, বিদ্যুত, প্ল্যাস্টিক আর খেলনার মতো গুরুত্বপূর্ণ ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরের জন্য প্রধান সরবরাহকারী দেশ হিসেবে গণ্য হয়।

সূত্র জানিয়েছে যে শিল্পগুলিকে চীন থেকে আমদানি করা কিছু পণ্য এবং কাঁচামাল সম্পর্কে মন্তব্য ও পরামর্শ পাঠাতে বলা হয়েছে। জার মধ্যে হাত ঘড়ি, দেওয়াল ঘড়ি, ইনজেকশনের শিশি, কাঁচের রড আর টিউব, হেয়ার ক্রিম, হেয়ার শ্যাম্পু, ফেস পাওডার, চোখ আর ঠোঁটের মেকআপ সামগ্রী, প্রিন্টিং এর জন্য কালি, পেন্ট আর বার্নিশ যুক্ত আছে।

অন্য বিবরনে ২০১৪-১৫ আর ২০১৮-১৯ এর মধ্যে আমদানি বৃদ্ধির পরিসংখ্যান, দেশীয় জিনিসপত্র আর সেগুলোর দাম, দেশীয় উৎপাদনের ক্ষমতা, বিনামূল্যে বাণিজ্য চুক্তি অনুযায়ী আমদানি। শিল্পের সুত্র থেকে জানা যায় যে, তাঁরা সমস্ত উৎপাদ গুলো নিয়ে নিজেদের মতামত প্রস্তুত করছে আর খুব শীঘ্রই সেগুলোকে বাণিজ্য এবং শিল্প মন্ত্রালয়ের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

সরকার সম্প্রতি চীন থেকে আসা টায়ারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, আর করোনার কারণে ঘরোয়া কোম্পানিগুলোকে ‘সুযোগসই অধিগ্রহণ” এ প্রতিবন্ধতা জারি করার জন্য ভারতের সাথে জমি সীমান্ত ভাগ করে নেওয়া দেশগুলির বিদেশী বিনিয়োগের জন্য পূর্বের অনুমোদনকে বাধ্যতামূলক করেছে, এটি এমন একটি পদক্ষেপ যা চীন থেকে এফডিআইকে সীমাবদ্ধ করবে।

এপ্রিল ২০১৯, ফেব্রুয়ারি ২০২০ এর মধ্যে ভারত ৬২.৪ বিলিয়ন আমেরিকার ডলারের সামগ্রী আমদানি করেছিল, আর চীন সেই সময়ে ১৫.৫ বিলিয়ন আমেরিকার ডলারের সামগ্রী রপ্তানি করেছিল।



from India Rag https://ift.tt/3hOHlV2
Bengali News
 

Start typing and press Enter to search