দেশের কোনো এক প্রান্তে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলে বহুবার দেশের মানুষ হাতে মোমবাতি নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে। আবার পুলবামার মতো ঘটনা ঘটলেও দেশের জনতাকে মোমবাতি হাতে রাস্তায় দেখা যায়। আসলে হাতে মোমবাতি নিলে ধর্ষণকারীরা শাস্তি পাবে এটা নয়, আবার পুলবামার বদলা নেওয়া যাবে এটাও নয়। আসলে হাতে মোমবাতি বা নেওয়ার অর্থ বোঝায় ধর্ষণের মতো ঘটনা দেশের যে প্রান্তেই ঘটুক না কেন, সকল দেশবাসী ধর্ষনকারীদের বিরুদ্ধে এক। সকল দেশবাসী অসহায় পরিবারের পাশে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আছে। একইভাবে পুলবামার মতো ঘটনার ক্ষেত্রে হাতে মোমবাতি নিয়ে বেরোনোর অর্থ বোঝায় যে আতঙ্কবাদের বিরুদ্ধে লড়াইতে দেশের সেনার সাথে দেশের প্রত্যেকটি জনগণ দাঁড়িয়ে আছে।
হাতে প্রদীপ মোমবাতি নিয়ে একইরকম ভাবে রাস্তায় বেরোনোর একটা পন্থা যার দ্বারা বোঝানো যায় এই লড়াইতে, এই সংঘর্ষে কেউ একা নয়। এর দ্বারা বোঝানো হয় লড়াইটা সবার এবং সবাই একসাথে লড়বে। উপরোক্ত এ সমস্তকিছু বলার মূল প্রসঙ্গ আসলে প্রধানমন্ত্রী মোদীর ৯ মিনিট প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালানোর আবেদন নিয়ে।
ये लॉकडाउन का समय जरूर है, हम अपने अपने घरों में जरूर हैं, लेकिन हम में से कोई अकेला नहीं है।
130 करोड़ देशवासियों की सामूहिक शक्ति हर व्यक्ति के साथ है, हर व्यक्ति का: पीएम @narendramodi
#IndiaFightsCorona pic.twitter.com/Mlc8dfdenJ— Modinama (@Modi_Nama) April 3, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সমস্ত দেশবাসীর কাছে অনুরোধ করেছেন ৫ তারিখ অর্থাৎ রবিবার সকলে যেন রাত্রি ৯ টার সময় নিজের নিজের বাড়ির আলো বন্ধ করে প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রার্থনা করেন। এখন প্রধানমন্ত্রীর এই আবেদন নিয়ে বামপন্থী থেকে কট্টরপন্থী সকলেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরোধিতা শুরু করেছে। প্রদীপ, মোমবাতি বা ফ্ল্যাশ জ্বালানোর মাধ্যমে আসলে প্রধানমন্ত্রী করোনার বিরুদ্ধে লড়াইতে একতা দেখানোর কথা বলেছেন।
ये भावना सिर्फ आप ही जागृत कर सकते हैं
आपने जो भाव देशवासियों के दिल में पैदा किये हैं इस लॉक डाउन के दौरान उन्हें एक सच्चा हिंदुस्तानी कभी नहीं भूलेगा
हमें गर्व ही है कि इस संकट की घड़ी में आप हमारे नेता हैं @narendramodi #IndiaFightsCorona #5April9PM pic.twitter.com/WOlRfptSqv— Modinama (@Modi_Nama) April 3, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
যারা মোমবাতি জ্বালানো নিয়ে বিরোধ করেছেন তাদের জন্য ভারতের খ্যাতনামা ডাক্তার কে কে আগরওয়াল (K. K. Aggarwal) বিষয়টির উপর বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছে। জানিয়ে ডক্টর কে কে আগরওয়াল একজন পদ্মভূষণ প্রাপ্ত ডাক্তার। সমস্থ বিষয়ে পান্ডিত্য দেখানো উন্মাদীদের জন্য ডক্টর কে কে আগরওয়াল বিখ্যাত পুস্তক যোগ বশিষ্ঠ এর উদাহরণ দিয়ে মানুষের অবচেতন মন কিভাবে কাজ করে এবং তা কিভাবে লড়াইতে সাহায্য করে বুঝিয়েছেন।
from India Rag https://ift.tt/3dSOsJY
Bengali News