নির্ভয়া কাণ্ডের (Nirbhaya Case) কাহিনী আজ কারোর থেকে লুকিয়ে নেই। ভারত দেশের প্রত্যেকটি বাড়ি ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর দিনটির ভয়ানক ঘটনা সম্পর্কে অবগত। তবে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে নির্ভয়া কিছুটা হলেও ন্যায় পেয়েছে তথা ৪ অপরাধীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। লক্ষণীয় বিষয়, নির্ভয়া কাণ্ডের অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝোলাতে প্রায় ৮ বছর সময় লাগলো। তার থেকেও বড় বিষয় এই যে, অপরাধীদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার যে বড় সাহস নির্ভয়ার মা ও এক আইনজীবী দেখিয়েছেন তা সমাজকে একটা বড়ো শিক্ষা দেয়।
নির্ভয়া কাণ্ডে ন্যায় পাওয়ার জন্য নির্ভয়ার মা যতটা প্রয়াস করেছিলেন ঠিক একইভাবে কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন উনার উকিল সীমা কুশওহা (Seema Kushwaha)। ২২ শে মার্চ দিনটি আসার পেছনে উকিল সীমা কুশওহার যে এক বিশাল অবদান রয়েছে তা কোনোভাবেই অস্বীকার করার নয়। সীমা কুশওহা প্রায় ৭ বছর ৩ মাস ধরে নির্ভয়া মামলায় ন্যায় পাওয়ার জন্য লড়াই চালিয়েছেন।
Nirbhaya convicts Hanged..!!
Big Thanks to #SeemaKushwahaNirbhaya's advocate
relentless fight.
Nation is proud about you. You are a HERO. #nirbhayaconvicts#NirbhayaJustice pic.twitter.com/xwuIpP2z2Z— Dev Ashish (@Capt_Devashish) March 20, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
আজ নির্ভয়া মামলার (Nirbhaya Case) চার অপরাধী মুকেশ, বিনয়,পবন ও অক্ষয় নামের ৪ জন অমানুষকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। একজন অপরাধী মহাম্মদ আফরোজ আগেই নাবালক হওয়ার বাহানা দিয়ে ছাড়া আদালত থেকে মুক্তি পেয়েছিল। জানিয়ে দি, মহম্মদ আফরোজ সেই কট্টরপন্থী অমানুষ যে নির্ভয়াকে দিদি বলে সম্বোধন করে বাসে চড়িয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই যে, নাবালক হওয়ার বাহানা দিয়ে কট্টরপন্থী মহম্মদ আফরোজকে আদালত আগেই মুক্তি দিয়েছে।
তবে বাকি ৪ জন অমানুষকে শেষমেষ আদালত ফাঁসিতে ঝোলানোর রায় দেয়। প্রসঙ্গত জানিয়ে দি এই রায়কে পাল্টানোর জন্য কিছু তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠন বহু প্রয়াস চালিয়েছিল যা দেশবাসীর চাপে অসফল হয়ে পড়ে।
from India Rag https://ift.tt/2xdbzhu
Bengali News