-->
Powered by Blogger.

Featured post

রুশ ইউক্রেনের টক্কর এখন অতীত! পাকিস্তানের মাটিতে পড়ল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল

“বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট”-ভারতের (India) ডিফেন্স মিনিস্টার থেকে সম্প্রতি এক বার্তা আসার পর বিশেষজ্ঞরা একথা বলছেন। শুক্রবার পাকিস্তান...

Popular Posts

কাশ্মীর ইস্যু তুলেছিল চীন! ভারত কড়া জবাব দিয়ে বললো কাশ্মীর লাদাখ আমাদের, চীন CPEC প্রজেক্ট বন্ধ করুক।

- September 28, 2019

আন্তর্জাতিক মঞ্চে এবার চীনের লাল চোখকে পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে ভারত। চীন পাকিস্তানের সাথে সাথ দিয়ে ভারতের কাশ্মীর, লাদাখ নিয়ে প্রশ্নঃ তুলেছে। চীন ও পাকিস্তান মিলে ভারতকে ঘেরার যে প্রয়াস করেছিল সেটাকে বিফল করতে সক্ষম হয়েছে ভারতের কূটনৈতিকরা। ভারত সরাসরি চীনের CPEC প্রজেক্ট নিয়ে প্রশ্নঃ তুলেছে এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে চীনের বিস্তারবাদী নীতিকে তুলে ধরেছে। শনিবার, ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চীনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের ভাষণের  যথাযথ জবাব দিয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীর ও লাদাখ সম্পর্কে চীনি বিদেশমন্ত্রী যে মন্তব্য করেছেন তাতে ভারত কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) কাশ্মীরের বিষয়টি উত্থাপন করে, চীন বলেছে যে জাতিসংঘের সনদ, সুরক্ষা কাউন্সিলের প্রস্তাবসমূহ এবং দ্বিপক্ষীয় চুক্তি মেনে বিরোধটি শান্তিপূর্ণভাবে এবং যথাযথভাবে সমাধান করা উচিত। পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠ মিত্র চীন জোর দিয়েছিল যে একতরফাভাবে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয় এবং স্থিতাবস্থাতেও পরিবর্তন আসবে।

এ সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র রবিশ কুমার বলেছেন যে জম্মু, কাশ্মীর এবং লাদাখ ভারতের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। উনি আরো বলেন যে এই অঞ্চলের সাথে সাম্প্রতিক ঘটনাবলি দেশের জন্য সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারতের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, ‘আমরা আশা করি যে অন্যান্য দেশগুলি ভারতের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে এবং অবৈধ তথাকথিত চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (CPEC) এর মাধ্যমে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে স্থিতাবস্থা পরিবর্তন করার প্রচেষ্টা এড়িয়ে চলবে।

কুমার বলেন যে ভারত আশা করে যে অন্যান্য দেশগুলিও ভারতের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা করবে। জানিয়ে দি, পাকিস্তানে চীনের CPEC প্রজেক্ট এখন বন্ধের মুখে। পাকিস্তান সরকার CPEC নিয়ে একেবারে চুপচাপ হয়ে পড়েছে। কারণ এই প্রজেক্ট করার জন্য চীন সরকার যে ইনভেস্ট করছে সেটা মূলত লোন হিসেবে। অর্থাৎ লাভ তুলবে চীন কিন্তু খরচ বহন করবে পাকিস্তান। পাকিস্তানের আগের সরকার চীনের সাথে CPEC চুক্তি করে গেছিল। এখন সেই চুক্তি অনুযায়ী চলতে রাজি নয় পাকিস্তান সরকার।

CPEC

জানিয়ে দি, পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্কের কাছে মাত্র ৭.২৮৯ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। অন্যদিকে ২০২০ সালের মধ্যে পাকিস্তানকে ১৮.৫ বিলিয়ন ডলার লোন মেটাতে হবে। সোজা ভাষায় ঘর চালানোর জন্য প্রয়োজন ১৮ টাকা কিন্তু পকেটে আছে মাত্র ৭ টাকা। অর্থশাস্ত্রীদের মতে যদি পাকিস্তান বড়ো কোনো ইন্টারন্যাশনাল বেল আউট প্যাকেজ না পায় তবে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে পাকিস্তান দেউলিয়া হয়ে যাবে।



from India Rag Bengali : Bengali News, Bangla News, latest bengali news, Bangla Khobor, Bangla, বাংলা খবর https://ift.tt/2ogphMh
Bengali News
 

Start typing and press Enter to search