২৬ শে ফেব্রুয়ারি ভোর ৩.৩০ মিনিটে ভারতের বায়ুসেনা পাকিস্থানের আতঙ্কবাদী ক্যাম্পের উপর এয়ার স্ট্রাইক করে। বায়ুসেনা মিরাজ জেট বিমান থেকে বালাকোটের উপর ১০০০ কেজি বোমা ফেলে দেয়। জইস-ই-মহম্মদের ট্রেনিং ক্যাম্পের উপর সেনা স্ট্রাইক করেছিল। সেন সঠিক নিশানা লাগিয়েছিল যা দেশের জনগণের কাছে নিশ্চিত করেছিলেন এয়ার মার্শাল ধানওয়া।
জানিয়ে দি ইসলামিক ধর্মগুরু মৌলানা মাসুদ আজহারের এই ট্রেনিং ক্যাম্প ছিল বালাকোটের জাবা টপ নামক এলাকায়। ক্যাম্পের কাছে মসজিদও ছিল। বায়ুসেনা মসজিদেকে অক্ষত রেখে অপারেশন সম্পূর্ণ করেছিল। সেনার টার্গেট ছিল শুধু মাত্র জিহাদি আতঙ্কবাদীদের মারা, কোনো সাধারণ পাকিস্থানির যাতে ক্ষতি না হয় তার দিকে খেয়াল রেখেছিল বায়ুসেনা। পাকিস্থান ও ভারতের কিছু রাজনীতিবিদ এয়ার স্ট্রাইকের প্রমান চাইতে শুরু করেছিল। আর এখন পাকিস্থানের এক ব্যাক্তি যিনি সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের পর হওয়া ঘটনার পতক্ষদর্শী ভারতের মিডিয়ার কাছে পাকিস্থানের মিথ্যার পুরো পর্দাফাঁস করে দিয়েছে। ভারতের মিডিয়ার হাতে এক পতক্ষদর্শীর যে টেপ এসেছে যা পাকিস্থানের ও স্ট্রাইকের প্রমান রাজনীতিবিদদের মুখে ঝামা ঘষে দেবে।
#BalakotTape | एयर स्ट्राइक के चश्मदीद का दावा: पाक आर्मी ने सबूत मिटाने के लिए आतंकियों की लाशों को बोरी में बांधकर कुनहार नदी में फेंकाhttps://t.co/cjqineOn5S
— रिपब्लिक.भारत (@Republic_Bharat) March 11, 2019
পতক্ষদর্শী বলেছেন ভারতের বায়ুসেনার হামলার পর বালাকোটে হাহাকার হয়ে গেছিল। পাকিস্থানের সেনা শীঘ্রই এসে আতঙ্কবাদীদের লাশগুলিকে লোকানোর জন্য নেমে পড়ে। পাকিস্থানের সেনা তাড়াতাড়ি করে লাশগুলির উপর পেট্রোল জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিতে শুরু করে। কিন্ত পেট্রোল শেষ হয়ে যাওয়ায় বাকি লাশগুলিকে বস্তায় ঢুকিয়ে কুনহার নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।
পতক্ষদর্শী বলেন, কিছু লোকাল লোকজন এসে ফটো তোলার চেষ্টা করলে পাক সেনা তাদের মোবাইল কেড়ে নেয়। কিছুজনের তো মোবাইল ভেঙেও দেওয়া হয় এবং স্থান থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Bangla News, Bangla Khobor, 24 Ghanta, ei samay, ebela https://ift.tt/2VYyOTV
Bengali News