-->
Powered by Blogger.

Featured post

রুশ ইউক্রেনের টক্কর এখন অতীত! পাকিস্তানের মাটিতে পড়ল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল

“বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট”-ভারতের (India) ডিফেন্স মিনিস্টার থেকে সম্প্রতি এক বার্তা আসার পর বিশেষজ্ঞরা একথা বলছেন। শুক্রবার পাকিস্তান...

Popular Posts

প্রার্থনার উপর ব্যান লাগানোর ষড়যন্ত্র শুরু! হিন্দু বিরোধীদের পিটিশন স্বীকার করলো সুপ্রিম কোর্ট।

- January 29, 2019

আরো এক হিন্দু বিরোধী ষড়যন্ত্রের খবর ভারতীয়দের থেকে লুকিয়ে রাখলো দালাল বিক্রিত মিডিয়া। অতি চালাকির সাথে এক সংবেদনশীল ভারতের সঙ্গস্কৃতি বিরোধী খবর দাবিয়ে রাখলো দেশের সংবাদমাধ্যম। ভারত দেশের বহু ছেলে মেয়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছে। বর্তমানে দেশের যতই খ্রিস্টান মিশনারি দ্বারা নির্মিত বোর্ড চালিত স্কুল হোক না কেন, দেশের নেতৃত্ব প্রদানে এবং দেশকে বিকশিত করার জন্য সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় এবং সরকারি অনুমোদন প্রাপ্ত বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। সরকারি বা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা বেশ ভালোভাবেই জানে পড়াশোনা শুরু করার আগে প্রার্থনা কেন করা হয়।

“আসতো মা সদগাময়ে, তামসো মা জোতিরগময়ে, মৃত্যুর মা আমরতামগময়ে।” এর অর্থ- (আমাদের) অসত্য থেকে সত্যের পথে নিয়ে চলো, অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে চলো, মৃত্যু থেকে অমরত্ব এর পথে নিয়ে চলো। এবার এই প্রার্থনাকে ব্যান করার জন্য পুরো প্রস্তুতি নিয়ে ফেলা হয়েছে। বামপন্থী, ক্রিপ্টো খ্রিস্টান ও বাকি হিন্দু বিরোধিতা এটাকে আদালত পর্যন্ত নিয়ে চলে গেছে।

এই প্রার্থনাকে ব্যান করার জন্য সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন জারি করা হয়েছে। আদালত অতি আনন্দের সাথে ভারতীয় সঙ্গস্কৃতি বিরোধী এই পিটিশনকে স্বীকার করে নিয়েছে। ভারত থেকে ভারতীয় সঙ্গস্কৃতিকে মিটিয়ে দেওয়ার জন্য সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে। ভারতীয় সঙ্গস্কৃতিকে সমূল নাশ করার জন্য বামপন্থী ও সেকুলার উঠে পড়ে লোগেছে, দেশের সুপ্রিম কোর্ট এই ভারত বিরোধীদের সাথ দিচ্ছে।

ভারতের সঙ্গস্কৃতি মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রে ভিত্তিতে এর আগে জাল্লিকাট্টু, দহীহান্ডি, দীপাবলিতে হিন্দুদের অধিকারের উপর ব্যান লাগানো হয়েছিল। শুধু এই নয়, সবরীমালা মন্দিরের হাজার বছরের নিয়ম আদালতের নির্দেশেই ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এবার পালা প্রার্থনা যা ভারতীয় ছাত্রছাত্রীকে অসত্য থেকে সত্যের দিকে নিয়ে যায়। গতকাল সুপিম কোর্ট কেন্দ্র কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে হওয়া প্রার্থনার উপর কার্যবাহী শুরু করে দিয়েছে এবং পিটিশনকে সাংবিধানিক পিঠের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছে। প্রসঙ্গত স্মরণ করিয়ে দি, আদালতের কাছে এইসবের জন্য সময় থাকলেও রাম মন্দির নির্মাণের জন্য শুনানি করার সময় থাকে না। এসলে ভারতের বিচার ব্যাবস্থার উপর হিন্দু বিরোধী ও ভারত বিরোধী শক্তির প্রভাব রয়েছে, এটা অপ্রিয় সত্য কথা।

হিন্দু বিরোধী শক্তি ভালোভাবেই জানে যে এখনো হিন্দুরা ঘুমন্ত আছে, এই সুবর্ন সুযোগে ভারতের সঙ্গস্কৃতি মুছে দেওয়া যাবে। ধর্মনিরপেক্ষতা নামক এক শব্দের আড়ালে ভারতের সঙ্গস্কৃতি মুছে ফেলার পুরো বন্দোবস্ত করে নিয়েছে হিন্দু বিরোধী শক্তি। জানিয়ে দি, সংবিধানে ধর্মনিরোপেক্ষতা শব্দ আম্বেদকর যোগ করেননি, এই শব্দ যোগ করেছে ইন্দ্রিরা খান(গান্ধী)। ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দের আড়ালে খুব শীঘ্রই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় থেকে প্রার্থনা উঠিয়ে দেওয়া হবে। প্রার্থনা হিন্দু ধর্মের প্রচার এই এজেন্ডা চালিয়ে মুছে ফেলা হবে ভারতের আরো এক সঙ্গস্কৃতি।



from India Rag Bengali : Bangla Khobor, বাংলা খবর, Bangla News, 24 Ghanta, ei samay, ebela http://bit.ly/2UsA8O2
Bengali News
 

Start typing and press Enter to search