ডায়ালগবাজির দিন শেষ এখন শুধু একশন টাইম! এমন ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। ২০১৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্থান ও আতঙ্কবাদীদের বহুবার সাবধান করে এসেছে ভারত সরকার। কিন্তু কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না, এটা বোঝা মাত্র ভারত সরকার দেশের সেনা জওয়ানদের তাদের আসল রূপ দেখানোর নির্দেশ দিয়েছে। ভারতীয় সেনা জঙ্গি নিধনের জন্য পুরো দেশজুড়ে জঙ্গি সাফাই অভিযান শুরু করে দিয়েছে। মাত্র দুদিন আগেই পাকিস্থানের ৫ জঙ্গি এবং ৭ টি ট্যাংকার উড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। এরপর আজ আবার পাকিস্থানের দ্বারা উৎসাহিত ২ জঙ্গিকে শেষ করে ফেলেছে ভারতীয় সেনা।
প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী আজ ভোরে ভারতীয় সেনা বুদগাম জেলার হাপাতনার জঙ্গলে জঙ্গি লুকিয়ে থাকার খোঁজ পায়। এর পরেই কলিযুগের অসুর দমনের জন্য বেরিয়ে পড়ে ভারতীয় সেনা। ৫৩ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস , বিএসএফ এবং জেলা পুলিশের গঠিত টিম জঙ্গলকে ঘিরে ফেলে এবং এনকাউন্টার অপারেশন চালায়। ফলস্বরূপ দুই জঙ্গিকে মেরে ফেলা এবং আরো এক জঙ্গি ভয়ে ঘন জঙ্গলে লুকিয়ে পড়েছে।

যে দুই জঙ্গিকে নিধন করা হয়েছে তাদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি কিন্ত খুব শীঘ্রই পুলিশ তা জানার বন্দোবস্ত করছে বলে সূত্রের খবর। সামনে ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচন তার আগে পাকিস্থান ও ধার্মিক উন্মাদী জঙ্গিরা ভারত সরকারকে সমস্যায় ফেলার ভরপুর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে মোদী সরকারও ভারতীয় জনগণের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার সিধান্ত নিয়ে ফেলেছে। ২০১৮ সালে ভারতীয় সেনা জঙ্গি দমনে ট্রিপিল সেঞ্চুরি করে ফেলেছে। কিন্তু ২০১৯ সালে সেই রেকর্ড ভেঙে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এইভাবে জঙ্গি দমন অভিযান চলায় তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের ভারতকে অসহিষ্ণু বলেও মনে হতে শুরু করে দিয়েছে।
একদিকে যখন সিনেমা হলে URI- সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ধুম তুলেছে তখন সীমান্তে ও কাশ্মীর ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনা জঙ্গিদের দমনে ধুম তুলেছে। নতুন ভারতের জওয়ানরা জঙ্গিদের খুঁজে খুঁজে মারতে শুরু করেছে। সেনার এই পদক্ষেপের ফলে কিছু রাজনৈতিক পার্টির ঘুম উড়ে গেছে। কেজরিওয়াল সম্প্রতি তার এক ভাষণে বলেছেন যদি মোদী পুনরায় নির্বাচনে জিতে যায় তাহলে পাকিস্থান দেশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। স্মরণ করিয়ে দি, এরা সেই সমস্ত রাজনৈতিক পার্টির নেতা ও তথাকথিত বুদ্ধীজীবী যারা পাকিস্থানে উপর করা সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য প্রমান চেয়েছিল।
Anandabazar
প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী আজ ভোরে ভারতীয় সেনা বুদগাম জেলার হাপাতনার জঙ্গলে জঙ্গি লুকিয়ে থাকার খোঁজ পায়। এর পরেই কলিযুগের অসুর দমনের জন্য বেরিয়ে পড়ে ভারতীয় সেনা। ৫৩ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস , বিএসএফ এবং জেলা পুলিশের গঠিত টিম জঙ্গলকে ঘিরে ফেলে এবং এনকাউন্টার অপারেশন চালায়। ফলস্বরূপ দুই জঙ্গিকে মেরে ফেলা এবং আরো এক জঙ্গি ভয়ে ঘন জঙ্গলে লুকিয়ে পড়েছে।

যে দুই জঙ্গিকে নিধন করা হয়েছে তাদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি কিন্ত খুব শীঘ্রই পুলিশ তা জানার বন্দোবস্ত করছে বলে সূত্রের খবর। সামনে ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচন তার আগে পাকিস্থান ও ধার্মিক উন্মাদী জঙ্গিরা ভারত সরকারকে সমস্যায় ফেলার ভরপুর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে মোদী সরকারও ভারতীয় জনগণের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার সিধান্ত নিয়ে ফেলেছে। ২০১৮ সালে ভারতীয় সেনা জঙ্গি দমনে ট্রিপিল সেঞ্চুরি করে ফেলেছে। কিন্তু ২০১৯ সালে সেই রেকর্ড ভেঙে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এইভাবে জঙ্গি দমন অভিযান চলায় তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের ভারতকে অসহিষ্ণু বলেও মনে হতে শুরু করে দিয়েছে।
একদিকে যখন সিনেমা হলে URI- সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ধুম তুলেছে তখন সীমান্তে ও কাশ্মীর ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনা জঙ্গিদের দমনে ধুম তুলেছে। নতুন ভারতের জওয়ানরা জঙ্গিদের খুঁজে খুঁজে মারতে শুরু করেছে। সেনার এই পদক্ষেপের ফলে কিছু রাজনৈতিক পার্টির ঘুম উড়ে গেছে। কেজরিওয়াল সম্প্রতি তার এক ভাষণে বলেছেন যদি মোদী পুনরায় নির্বাচনে জিতে যায় তাহলে পাকিস্থান দেশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। স্মরণ করিয়ে দি, এরা সেই সমস্ত রাজনৈতিক পার্টির নেতা ও তথাকথিত বুদ্ধীজীবী যারা পাকিস্থানে উপর করা সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য প্রমান চেয়েছিল।
Anandabazar