আফ্রিকার এক বড়ো নেতা বলেছিলেন, ” যখন খ্রিষ্টান মিশনারীরা আফ্রিকা এসেছিল তখন তাদের হাতে বাইবেল ছিল এবং অফিকার জনগণের কাছে জমি জায়গা ছিল। কিন্তু কিছুসময় পর আফ্রিকাবাসীর হাতে বাইবেল এবং খ্রিষ্টান মিশনারিদের হাতে ছিল সমস্থ জমি জায়গা।” ভারতেও খ্রিষ্টান মিশনারিরা এইরকম কাজ করেছে। জানলে অবাক হবে ভারতে রেলের পরে সবথেকে বেশি জায়গায় মিশনারীদের হাতেই রয়েছে। এমনকি সেনার থেকেও বেশি জমি মিশনারিদের হাতে রয়েছে। বিশেষ করে ঝাড়খণ্ড রাজ্যে মিশনারিদের বেশ দাপট রয়েছে। ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী মানুষেরা এই মিশনারিদের নিশানায় রয়েছে। প্রথম দিকে এরা লোভ দেখিয়ে মানুষের ধৰ্ম পরিবর্তন করে।
খ্রিষ্টান মিশনারিরা দাবি করে যে ধৰ্ম পরিবর্তন করলে সারা জীবন তারা সেবা করবে। কিন্তু আসলে সেবা ততক্ষণ অবধি জারি থাকে যতক্ষন তাকে ও তার পরিবারের ধার্মিক বিশ্বাস না পরিবর্তন করে ফেলা হয়। মিশনারীদের এই দাপটকে মিডিয়া ও আগের সরকার বার বার অদেখা করে এসেছে, তবে এবার ঝাড়খণ্ডে বিজেপিকে সরকার রয়েছে।আদিবাসী সমাজ এবার তাদের জমিতে থাকা অবৈধ চার্চকে সরিয়ে দিতে শুরু করেছে।
ঝাড়খণ্ডে মিশনারীরা আদিবাসীদের স্কুল, কলেজে, হাসপাতালের লোভ দেখিয়ে বহু জমি নিজেদের নামে করে নিয়েছে। এমন বহু জমি রয়েছে যেগুলি অবৈধ ভাবে দখল করে চার্চ বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এবার রাঁচিতে আদিবাসী সমাজ, বিজেপি সরকার ও পুলিশ মিলে জমিতে অবৈধভাবে গড়ে উঠা চার্চকে উবরে ফেলতে শুরু করেছে। বহু চার্চকে এবার কমিউনিটি সেন্টার তৈরি করা হচ্ছে।
জানিয়ে দি এই মিশনারিরা আদিবাসীদের এই বলে ব্রেনওয়াশ করে যে তারা হিন্দু নয়, কিন্তু আসলে অধিবাসী সম্প্রদায়ের সকলেই হিন্দু। বিরসা মুন্ডাও একজন মহান হিন্দু ছিলেন যিনি ভগবান শিব ও রামের পূজা করতেন। উল্লেখ্য এখন ঝাড়খণ্ডের অধিবাসীরা শপদ নিয়েছে যে তাদের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে উঠা সমস্থ চার্চকে উবড়ে ফেলবে অথবা কমিউনিটি সেন্টার বানিয়ে দেবে।
from India Rag : Bengali News, 24 Ghanta, Bangla News, Ebela, Eisamay, Kolkata News, খবর , https://ift.tt/2q4TTOh