দেশে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি সবথেকে নিন্মমানের। রাজনীতির নামে পুরো দেশে কোথাও মারামারি, খুনোখুনি না হলেও পশ্চিমবঙ্গে এটা হওয়া সামান্য ব্যাপার। এমনকি বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও পশ্চিমবঙ্গে মানুষ খুন হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের এমন নিন্মমানের রাজনীতি নিয়ে পুরো দেশ জুড়ে সমালোচনা হয়েছিল। তবে এত সবকিছু সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন রাজ্যের সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিযুক্ত না করে রাজ্য পুলিশ দিয়ে কাজ চালাবার সিধান্ত নিয়েছে। মানুষের প্রাণের কোনো তোয়াক্কা না করেই কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াই ভোট করাতে উৎসকু নির্বাচন কমিশন।
ভোট প্রদান করতে গিয়ে মানুষের প্রাণ যেতে পারে এটা জেনেও নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী নিযুক্ত করেনি। যা নিয়ে এখন রাজ্যজুড়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। জানিয়ে দি, রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের নাম আরিজ আফতাব। এই আরিজ আফতাবকে অপসারণ করার দাবি পশ্চিমবঙ্গে লাগাতার জোরালো হচ্ছে।
লোকসভার নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গের দুটি আসনে( কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার) ভোট প্রদান হয়েছে। যেখানে তৃণমূলের গুন্ডাদল মানুষকে ভয় পর্যন্ত দেখিয়েছে যা রাজ্যের সংবাদমাধ্যমগুলি দেখিয়েছে। যারপর বেশকিছু বুথে পুনরায় নির্বাচনের দাবি নিয়ে কোচবিহারে জেলাশাসকের দপ্তরের সামনে বসে পড়েছিলেন বিজেপি পার্থী নিশীথ প্রামানিক।
একই দাবি নিয়ে আরিজ আফতাব এর দপ্তরে হাজির হন বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং উনার অনুগামীরা। ব্যানার নিয়ে রাস্তার মধ্যেও এই আরিজ আফতাব এর বিরুদ্ধে প্রদর্শন করা হয়েছে। আরিজ আফতাবকে তৃণমূলের দালাল বলেও লেখা হয়েছিল বিজেপির ব্যানারে। মুকুল রায় কমিশন দ্বারা বাংলায় নিযুক্ত বিশেষ পর্যবেক্ষক কেকে শর্মার সাথেও কথা বলেন। অবশ্য উনি কেকে শর্মার সাথে কথা বলার আগে দাবি করেন যে আরিফ আফতাজ এর সামনে কোনো কথা হবে না। তাই আরিজ আফতাবকে দূরে সরিয়ে তারপর কথাবার্তা সম্পন্ন হয়।
from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Bangla News, Bangla Khobor, 24 Ghanta, ei samay, ebela http://bit.ly/2GkaBSX
Bengali News